জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হোসাইনের মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, জুবায়েদের গলার ডান পাশে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মর্গে ময়নাতদন্ত শুরু হয় এবং দুপুর ১২টার পর মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। দুপুরে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে তার প্রথম জানাজা।
এদিকে, হত্যার আট ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও এখনো মামলা দায়ের হয়নি বলে জানিয়েছে পুলিশ। তারা জানিয়েছে, মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
গত রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকেলে পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় টিউশনি করাতে গিয়ে খুন হন জুবায়েদ, যিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী ছিলেন।
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, হত্যার পর দুজনকে ঘটনাস্থল থেকে পালাতে। পুলিশ পরে জুবায়েদের ছাত্রীকে আটক করে। প্রাথমিক তদন্তে প্রেমঘটিত কারণেই হত্যাকাণ্ডটি সংঘটিত হয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ