জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বদলির আদেশ অমান্য করে প্রকাশ্যে কাগজ ছিঁড়ে ফেলার ঘটনায় আরও ৭ কর্মকর্তা ও কর্মচারীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ নিয়ে তিন দফায় মোট বরখাস্ত হলেন ২১ জন।
বুধবার (১৬ জুলাই) এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব (বোর্ড প্রশাসন-১) উম্মে আয়মান কাশমীর স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
তৃতীয় দফায় বরখাস্ত হওয়া কর্মকর্তারা:
লোকমান হোসেন – কর পরিদর্শক, কর অঞ্চল-২
নাজমুল হাসান – কর পরিদর্শক, আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিট
আব্দুল্লাহ আল মামুন – কর পরিদর্শক, আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিট
ছালেহা খাতুন সাথি – সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা, কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট ঢাকা
রৌশনারা আক্তার – সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা, কাস্টমস বন্ড কমিশনারেট (উত্তর), ঢাকা
সালেক খান – সিপাই, কাস্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট কমিশনারেট (দক্ষিণ), ঢাকা
বি এম সবুজ – প্রধান সহকারী (নাজির), কর অঞ্চল-১৪, ঢাকা
আগের দুই দফায় বরখাস্ত হয়েছিলেন যারা:
মাসুমা খাতুন, যুগ্ম কর কমিশনার
মুরাদ আহমেদ, যুগ্ম কর কমিশনার
মোরশেদ উদ্দীন খান, যুগ্ম কর কমিশনার
মোনালিসা শাহরীন, যুগ্ম কর কমিশনার
আশরাফুল আলম, যুগ্ম কর কমিশনার
শিহাবুল ইসলাম, উপ-কর কমিশনার
নুশরাত জাহান শমী, উপ-কর কমিশনার
ইমাম তৌহিদ শাকিল, উপ-কর কমিশনার
হাছান তারেক রিকাবদার, অতিরিক্ত কমিশনার, মূসক গোয়েন্দা
সবুজ মিয়া, রাজস্ব কর্মকর্তা, কাস্টম বন্ড কমিশনারেট
শফিউল বশর, রাজস্ব কর্মকর্তা, খুলনা
সিফাত মরিয়ম, অতিরিক্ত কমিশনার, NSW প্রকল্প
শাহাদত জামিল, দ্বিতীয় সচিব, এনবিআর
মির্জা আশিক রানা, অতিরিক্ত কমিশনার, কর অঞ্চল-৮
আদেশে বলা হয়েছে, বরখাস্তকৃত কর্মকর্তারা বদলির সরকারি নির্দেশ অমান্য করে প্রকাশ্যে কাগজ ছিঁড়ে ‘ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ’ করেছেন। সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালা অনুযায়ী, এই কাজ শৃঙ্খলাবিরোধী ও প্রশাসনিক অপরাধ।
Leave a Reply