দেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ তুলে ভারত যে প্রচারণা চালাচ্ছে, সেটিকে অমূলক ও একপেশে বলে মন্তব্য করেছেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. সলিমুল্লাহ খান। তিনি বলেন, “ভারত যদি নিজেদের সমাজব্যবস্থার দিকে তাকায়, তাহলে প্রকৃত চিত্রটা আরও স্পষ্ট হবে।”
শনিবার (১২ এপ্রিল) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ইনিশিয়েটিভ ফর দ্য প্রমোশন অব লিবারেল ডেমোক্রেসি (আইপিএলডি) আয়োজিত “বাংলাদেশে টেকসই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার প্রতিবন্ধকতা” শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
সলিমুল্লাহ খান বলেন, “ভারত নিজেদের সমাজে যে বৈষম্য ও সহিংসতা বিদ্যমান, সেটিকে উপেক্ষা করে আমাদের দিকে আঙুল তুলছে। আমাদের দেশে কিছু ঘটনা ঘটেছে—এটা অস্বীকার করা যাবে না, কিন্তু ভারত ও বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গে মুসলমানদের অবস্থা আরও শোচনীয়।”
তিনি উদাহরণ টেনে বলেন,
পশ্চিমবঙ্গে মুসলমান জনসংখ্যা প্রায় ২০–২৫ শতাংশ হলেও পুলিশ, শিক্ষা বা সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে তাদের প্রতিনিধিত্ব মাত্র ২–৫ শতাংশ। এটি একটি স্পষ্ট স্ট্রাকচারাল ভায়োলেন্সের চিত্র।
রাজউকের প্রকল্প ও ফ্যাসিজমের অভিযোগ
আলোচনায় তিনি রাজধানীর রাজউক উত্তরা অ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্প নিয়েও সমালোচনা করেন। উল্লেখ করেন, “দিয়াবাড়ি এলাকায় লেকের ভিউ অক্ষুণ্ণ রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েও সেখানে চারতলা একটি ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে, যা প্রকল্পের শর্ত লঙ্ঘন করছে।”
তিনি জানান, অধ্যাপক তারেক শামসুর রহমান ও ড. শোয়াইব জিবরা এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন। “কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে তাদের হুমকি দেওয়া হয়—মামলা তুলে না নিলে সেখান থেকে বের করে দেওয়া হবে। এটি একটি পরিষ্কার ফ্যাসিবাদী আচরণের উদাহরণ,
Leave a Reply